কর্তৃপক্ষ বলছে, ঠিকাদার কোম্পানিকে অনেকটা জোড় করেই সবার আগে শেষ করা হচ্ছে নিচের সড়কের কাজ। বিশেষ করে ঈদ সামনে রেখে এ পথে যেন সড়কের কারণে কোনো বাধায় পড়তে না হয়, তাই নেওয়া হচ্ছে বিশেষ ব্যবস্থা। এপ্রিলেই হাউজ বিল্ডিং থেকে চৌরাস্তা যাওয়ার পথ হবে নির্বিঘ্ন আশা তাদের।
বিআরটি প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম সময় সংবাদকে বলেন, জনগণের দুর্ভোগের দিন শেষ, আমাদের অধিকাংশ কাজ শেষ হয়েছে। শেষপর্যায়ের কিছু কাজ বাকি আছে।এরপরের টার্গেট ডিসেম্বর। কর্তৃপক্ষ আরও বলছে, সেই নাগাদ উপর-নিচে সব পথ যান চলাচলের জন্য প্রস্তুত হবে। এ বছরের শেষেই পুরো সড়ক ঠিকাদার কোম্পানির কাছ থেকে বুঝে নেবে কর্তৃপক্ষ। এরপর শুরু হবে বিআরটি সার্ভিসের কাজ। আগামী বছর জুনের মধ্যে প্রকল্পের আওতায় গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর বিশেষ এ সার্ভিস চালু করার কথা বলছেন তারা।
পরিচালক শরিফুল ইসলাম বলেন, ফ্লাইওভারসহ নিচের রাস্তার এবং যত বিউটি ফিকেশন আছে যেমন, স্টেশনের লাইট, বিআরটি স্টেশন, ফুটওভার ব্রিজ মোটামুটি আগামী ডিসেম্বরে কাজ শেষ হয়ে যাবে।
বিআরটির এ প্রকল্পের হাত ধরেই দেশে প্রথমবারের মতো চালু হতে যাচ্ছে র্যাপিড বাস সার্ভিস।